আজ দুপুরে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ থেকে পালিয়ে যায়। শিক্ষার্থী ও জনগণ যকন গণভবনে ডুকে পড়ে তার আগে সৈরাচারির শাসক শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কাছে জানতে চাওয়া হলো সরকার গঠন কি আপনার করবে, উত্তরে তারা বলে আমরা এই এমন সময়ে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করতে চাই।
আরো পড়ুন : কেন হচ্ছে কোটা আন্দোলন | মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১
বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের মধ্যে নাহিদ বলে,এই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন সারা দেশের জনগণ শিক্ষার্থী, সাধারণ জনতা, রাজনেতী প্রতিনিধি দের সাথে আলোচনা করে অন্তবর্তীকালিন সরকার গঠন করা। নাহিদ বলে এই আন্দোলনে যারা নেএীত দিয়েছে, অংশ গ্রহণ করে সে সকল প্রতিনিধি, নাগরিক সমাজ এবং রাজনেতি সমাজ তাদের সকলের আলোচনা করে অন্তবর্তী সরকার গঠন করব। নাহিদ বলে তবে প্যাসিবাদি, যারা শাসক কিংবা যারা ছিল কেউ থাকতে পারবে না।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কেমন হবে,সে ব্যাপারে এডভোকেট মানজুর আল মতিন বলেন। এই অন্তবর্তীকালিন সরকার ছাএদের সাথে আলোচনা ছাড়া হতে পারে। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের অবদান অবশ্যই মনে রাখতে হবে এবং তাদের যে মুল দাবি রাষ্ট্র সংস্কার যদি আদায় না হয় তাহলে তারা আবার রাস্তায় নামবে।
আরো পড়ুন : কোটা আন্দোলনে কত জন মার গেল
আজ পাঁচ আগষ্ট সেনাবাহিনীর প্রধান একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করার কথা জানান। কারা থাকবে এই সরকার সেটা পুরোপুরি না জানা গেলেও যাদের নাম আলোচনায় আসছে তারা হলেন, - ডা.সলিমুল্লা খান,ডা.আসিফ নজরুল, বিচার প্রতি অবসর প্রাপ্ত আব্দুল ওহাব মিয়া,জেনারেল অবসর প্রাপ্ত ইকবাল করিম ভূইয়া, মেজর জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন,ডা.দেবদক্রে ভট্টাচার্য, মতিউর রহমান চৌধুরী, ডা.শাখাওয়াত হোসেন, ডা.হোসাইন জিল্লুর রহমান, বিচার প্রতি অবসর প্রাপ্ত এম এ মতিন।
0 মন্তব্যসমূহ